পশ্চিমবাংলার সাহিত্য নিয়া আমি চিন্তিত

শান্তিনিকেতনে বাংলা সাহিত্যের পশ্চিমাংশের অকাল গঙ্গালাভের পর ‘চুদে দে’ ‘মুতে দে’ ইত্যাদি ইতিউতি ভাষাপ্রচেষ্টা দিয়া কি পশ্চিমবাংলা সাহিত্যের উদ্ধার আদৌ হবে? মনে হয় না।

রবীন্দ্রনাথ প্রমুখের ভিকটোরিয়ান শুদ্ধতার বিপরীতে খিস্তি কোনো সমাধান নয়। বরং পশ্চিমবাংলার এই খিস্তি সাহিত্য রবীন্দ্র সাহিত্যেরই প্রলম্বন মাত্র।

আপনাদের অতীতকে আপনারা রবীন্দ্রনাথ দিয়া বাধ দিয়া রাখছেন। রবীন্দ্রনাথের চোখেই সে অতীতের চর্চা আপনারা করেন।

আপনাদের সাহিত্য ও শিল্পের মুক্তি রবীন্দ্রনাথ বা মুম্বাই ফিল্ম বা তথাকথিত ‘মুসলমানি সাহিত্যে’ নেই, বরং তা আছে আপনাদের সমৃদ্ধ পুরাতন বাংলা গান, সাহিত্য ও কথকতায়। তার রবীন্দ্রদৃষ্টিমুক্ত চর্চা শুরু করুন। আপনাদের হবে।

১২/১০/২০১৪

Leave a Reply