কৃষকরা স্বাধীন। তারা মূলত ব্যবসায়ী শ্রেণী। উৎপাদনের অংশে তারা কৃষক। বিক্রয় বা ব্যবসা অংশটি অদৃশ্য।
কৃষকদেরকে টুলস হিসাবে দেখলে তাদের স্বাধীন ব্যবসায়ী রূপটি বাদ দেওয়া হয়। তাই সুলতান এর মত আর্টিস্ট যখন কৃষককে স্রেফ পেশিগুচ্ছে রিডিউস করেন তখন কৃষকেরা মিডল ক্লাসের খাবারের জোগানদারের বেশি কিছু থাকে না।
এইখানেই সুলতানের হ্রস্ব দৃষ্টি।
এই মাইনর ও ভুল আইডিয়া নিয়াই আর্টিস্ট ও সমালোচকদের লাফালাফি।
২.
সুলতান ছিলেন একটা আইডিয়ায় নিবদ্ধ শিল্পী। কৃষকদের “অনেক পেশী” ব্যাপারটা কৃষকদেরকে ছোটই করে।
কৃষকদেরকে এই “বহু-পেশি”র দ্বারা স্রেফ পশুতে পরিণত করা হইছিল।
যেন কৃষকরা হইল উৎপাদনের মেশিন বা টুলস। সেই পেশি-টুলসের মহত্তই আঁকতে গেছেন সুলতান। ইতর বস্তুবাদীদের শ্রমের উল্লাস!
১৪/১২/২০১৬