অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক বিষয়ে সরদার ফজলুল করিমের ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পূর্ববঙ্গীয় সমাজ: অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের আলাপচারিতা’ এবং আহমদ ছফার ‘যদ্যপি আমার গুরু’ এই বই দুইটা লেখকদ্বয়ের অতি মুগ্ধতার বয়ান।
রাজ্জাকের পলিটিক্যাল শার্পনেস ও জীবনাচরণের বহুচর্চিত সাদাসিধা প্রকাশরে ওনারা বুদ্ধিবৃত্তিক না ধইরা দার্শনিক ধইরা নিছিলেন।
যেইটার সমূহ ক্ষতি হিসাবে টীকা বা রেফারেন্সরেই আরো বহুদিন এই দেশে জ্ঞান বা দার্শনিকতা বিবেচনা করা হবে। পড়ালেখা জানা ছাত্রসহজ শিক্ষক মানেই দার্শনিক প্রতিভাত হইবেন এই বাংলায়।
শিষ্য বা ছাত্রছাত্রী মারফত আরো বহু ‘টীকাদার্শনিক’-এর দামামা ঢাকার কালচারাল দালানগুলাতে বাজতে শুরু করছে।
টীকাদার্শনিকদের থেকে দার্শনিকদের আলাদা করার উপায়
টীকাদারা যে রেফারেন্স দিয়া থাকে বা যে রেফারেন্স লুকাইয়া কথা কয় সেই মূল লেখা বা বইগুলা নিয়া আসেন সামনে দেখবেন টীকাসব গুটিবসন্তে পরিণত হইছে!
১৯/১১/২০১৪