পশু কোরবানির অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্য সুবিধা

১.
বাংলাদেশের মত দেশগুলিতে পশু কোরবানির মাধ্যমে গরীব মানুষেরা প্রয়োজনীয় প্রোটিনের সাপোর্ট পায়।

সঙ্গে জিংকসহ অন্যান্য দরকারি স্বাস্থ্য উপাদানও পায় তারা। সারা দেশের লোকদের উৎসবগত কারণে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। সঙ্গে আধ্যাত্মিক পরিপূর্ণতা তো আছেই।

এ ছাড়া পশু পালন ও বিক্রির অর্থনৈতিক চক্রের সমন্বয় হয় এতে। পশু কোরবানি না করলে পশুগুলির মৃত্যু পর্যন্ত এদের ভরণপোষণ কে করবে? গরীব কৃষকেরা বা পশু পালকরা তা করতে পারবে না।

কখনো না কখনো পশুগুলিকে মাংসে পরিণত করতেই হবে। এবং আপনারাই—রেডমিটভোজিরা—তা খাবেন।

এখন এক লগে পশু কোরবানি করে। নট ব্যাড। তবে নৃশংসতা আছে, তা ঠিক।

২.
ইন্ডিয়া যে পশুগুলির হত্যা বন্ধ কইরা দিল, এখন দেখার ব্যাপার এই খাতে তাদের অর্থনৈতিক ক্ষতি না লাভ ঘটে।

নিশ্চয়ই বুদ্ধিমান ইন্ডিয়ার কোনো একটা লক্ষ্য আছে গরুদের জীবিত রাখার পিছনে। উই ডোন্ট নো।

১৩/৯/২০১৬

Leave a Reply