সীমান্ত হত্যার বদলা হিসাবে যারা ক্রিকেট জিতারে দেখতে আছেন তারা প্রথমত খেলারে জাতীয় স্বার্থের থিকা অভিন্ন কইরা ফেলছেন, যাতে দাওয়াত কইরা আনা খেলোয়াড়দের প্রতি অপমান ঘটে; তাতে খেলা আর খেলা থাকে না।
এমন কাণ্ড পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের সঙ্গে বেশি ঘটে। এইখানকার কলাম বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ দেখছি কান্দাকাটি ধরে কেন পাকিস্তানি দলরে সাপোর্ট করলো বাংলার তরুণীরা! যদি পাকিস্তান আর পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের ব্যাপারে আপনেগো এতই আপত্তি তো ওনাগো লগে খেলতে যাওয়া কেন? কেনইবা ওই খেলা দেখতে চাওয়া?
ক্রিকেট জিতারে সীমান্ত হত্যার বদলা হিসাবে দেখার জো নাই। সীমান্ত হত্যা কোনো খেলার অংশ নয়; খেলায় জিতার বিপরীতে দাঁড় করাইলে ওই হত্যার লঘুকরণ ঘটে। হত্যা ছেলেখেলায় পরিণত হয়।
খেলার অনুষ্ঠানে ওই হত্যার বিরুদ্ধে ব্যানারের উপস্থাপন ঠিক আছে। ওই ব্যানার আন্তর্জাতিক মণ্ডলীর প্রতি যেহেতু।
১৭/৩/২০১২