বিশ্ববিদ্যালয়ে না পইড়াও বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রিত সাহিত্যিক সূক্ষ্মতাটা পাওয়া যাইতে পারে।
আমরা তো পাইছি। বিশ্ববিদ্যালয় যে কালচার সাজাইয়া দিছে সেইটা দিয়াই তো সাহিত্য করতেছি আমরা।
এইটা যে বেটার তা বলতেছি না। কিন্তু এইটা কিছু দেয় যাতে অনেক না বলা ব্যাপার পরস্পরের উপস্থিতিতে আমরা ধইরা নিতে থাকি। এক ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় জেশ্চারের মধ্যে আমাদের সাহিত্য ঘটতে থাকে, যেইটা যারা এই পরিমণ্ডলে বা প্রভাবে নাই তারা বুঝতে পারবে না।
সূক্ষ্মতাটা সাহিত্য করুয়াদের পারস্পরিক সাহিত্যিক সম্পর্কের। যেইটা সাহিত্যের প্রতি বলতে পারেন বিশ্ববিদ্যালয়পন্থীদের ধর্মীয় বা নিবেদিত আচরণ।
বিশ্ববিদ্যালয় থিকা বাইরে থাকতে পারলেই সাহিত্য আরো প্রাণপণ হইতে পারে। সূক্ষ্মতাটা আদৌ দরকার করে না সাহিত্যে।
কিন্তু আমরা তো সাহিত্যে বড় সূক্ষ্মতা চাই। তাতে যারা বিশ্ববিদ্যালয় না পাড়াইয়াই বিশ্ববিদ্যালয় তাদের তো প্রতিভার অন্ত নাই!
৩০/৬/১৩