সেলিম আল দীনের নাটকের চরিত্রেরা অনেক বেশি সাহিত্যিক।
রচয়িতার চিন্তাশক্তির প্রাবল্য ও বুদ্ধিমত্তা থিকা জন্ম লাভ করেন তাঁরা। ফলে তাঁদের দার্শনিক গন্তব্য আর SAD-এর দার্শনিক গন্তব্য প্রায় এক। এবং তাঁরা সারাক্ষণই সচেষ্ট থাকেন নাট্যকার কী ভাবছেন তাতে তাল দেওয়ার জন্য।
বাংলা নাটক বা সাহিত্যে এই প্রবলেম বেশির ভাগ রচয়িতার। টেগোরের বিখ্যাত সব সাহিত্য কর্ম এই কারণে আত্মজীবনীপ্রায় হইয়া আছে।
আমার ধারণা, উইট বা হাস্য বা লঘুতা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়া প্লাস সাহিত্যকর্মরে শ্বাশত বানাইতে গিয়া রচয়িতারা চিন্তা বা দুঃশ্চিন্তাশক্তির কাছে রচনাকর্মরে বর্গা দিয়া দেন। তারা একদেশদর্শী হইয়া ওঠেন। তখন রচনাকর্ম রচকের গুরুত্বে ভারবাহী হইয়া পড়ে।
এবং সাহিত্য হইয়া ওঠে শিক্ষার বাহন।
৪/৪/২০১০