পেনসিল

এইটাই দরকার।

দলের বুদ্ধিজীবীরা যাতে দলরে সার্ভ করতে পারে।

আর বিরোধী দলের বুদ্ধিজীবীরা বিরোধী দলরে।

ধরেন দলের বুদ্ধিজীবীরা বিরোধী দলরে সার্ভ করা শুরু করলো, আর বিরোধী দলের বুদ্ধিজীবীরা দলরে, মানে সরকারি দলরে–সেইটা কেমন হাস্যকর হবে না?

তবে দলের বুদ্ধিজীবীরা তেমন না করলেও বিরোধী দলের বুদ্ধিজীবীরা কিন্তু প্রায়ই সরকাররে সার্ভ করে!

সরকারের কামই হইতেছে বিরোধী দল, তারপরে তার বুদ্ধিজীবীগো দিয়া সরকারের কাম করাইয়া নেওয়া।

সেইটা কেমনে?

সেইটা হইল অপশন দেওনের পদ্ধতি।

আপনি বিরোধী দলের একজন তুখোড় বুদ্ধিজীবী। সরকার আপনার সামনে দুইটা অপশন রাখবে। বলবে, “কুমীর” না “পেনসিল”?

আপনি যেহেতু পজেটিভ অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ, বলবেন “পেনসিল” “পেনসিল”!

সরকার বলবে, আইচ্ছা বুদ্ধিজীবী সাবেগো সবাইরে পেনসিল দে!

দিয়া, আপনার পিছন থিকা হাতি সরাইয়া নিয়া গেল গা সরকার!

আপনি দেখতে পাইলেন না।

দেখতে পাইবেন কী, আপনি তো পেনসিল জিতনের আনন্দে কাইন্দা অস্থির!

Leave a Reply