হোয়াট ইজ ‘সাধারণ মানুষ’

‍১.
কেউ ‘একটা কিছু করে না’ বিধায় তার একটা পরিচিতি হইল—এমন যদি হয় তাইলে ‘সাধারণ’ সেই রকম হওয়া।

‘বিশেষ’-এর পরিচয় যেহেতু কর্মের বা গুণের কারণে পরিচয়, কাজের কারণে `বিশেষ’ কর্তা হিসাবে গণিত তাই তারে আলাদা করতে গেলে তখন তার পরিচয়ের পটভূমি হিসাবে ‘সাধারণ’ গণ্যমান হইয়া ওঠেন।

জুতা শিলাইয়ের কালে যারা জুতা শিলায় না তেমন সাধারণ যেমন সাধারণ গণ্য হন, তেমনি চণ্ডীপাঠের কালে যেই হালারা চণ্ডীপাঠ করতাছে না অরা, অরাই তখন সাধারণ!

২.
‘সাধারণ’ তখনই সাধারণ-ও থাকতে চাইবেন আবার বেশি-ও ধারণা রাখতে চাইবেন যখন তিনি উপদেশক কিন্তু আপন বচনের দায়ভার লইতে চাইবেন না।

বুদ্ধিজীবীর সমাজে কোনো দায়িত্ব নাই বটে, তবে নিজের বক্তব্য ভুল হউক ঠিক হউক নিজের বক্তব্য আকারে ধারণ ও উপস্থাপন করার দায়িত্ব তার আছে।

২৯/৩/২০১১

Leave a Reply